ISHANKON A LITERARY WEBZINE IN BENGALI
ঈশানকোণ একটি বাংলা সাহিত্যের ওয়েবজিন

শরৎ পর্যায় অগাস্ট-সেপ্টেম্বর ২০১৭ ইং
(বছরে চারবার যথাক্রমে ফেব্রুয়ারি-মার্চ, মে-জুন, অগাস্ট-সেপ্টেম্বর এবং নভেম্বর-ডিসেম্বর মাস নাগাদ ঈশানকোণ প্রকাশিত হবে)
সম্পাদকঃ সদানন্দ সিংহ
Email: singhasada@gmail.com
গল্প
নীতা বিশ্বাস, সদানন্দ সিংহ, স্বর্ভানু সান্যাল, শ্রীয়া ঘোষ সেন
গল্পাণু
আই এস কাঙজম, সদানন্দ সিংহ, সুদীপ ঘোষাল
মুক্তগদ্য
নীপবীথি ভৌমিক, তপন দাশগুপ্ত
নিবন্ধ
নকুল রায়, অশোকানন্দ রায়বর্ধন
অন্যান্য
আলোচনা, মতামত, লেখাজমা
ছড়া
তপন দাশগুপ্ত, শ্রীয়া ঘোষ সেন,
কবিতা
রঘু লৈশাংথেম, নকুল রায় , স্বপন রায়, দেবাশিস মুখোপাধ্যায়, তপন দাশগুপ্ত, দিশারী মুখোপাধ্যায়, কুমারেশ তেওয়ারী, তৃষ্ণা বসাক, সদানন্দ সিংহ, ইন্দ্রনীল সেনগুপ্ত, তৈমুর খান, সৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায়, পিয়ালী বসু, অরুণিমা চৌধুরী, তুষ্টি ভট্টাচার্যবনানী ভট্টাচার্য, সুজিত রঞ্জন দাশ, প্রণব বসুরায়, তমা বর্মণ, তপন দেবনাথ, অঞ্জন বর্মন, তনিমা হাজরা, কৃত্তিবাস চক্রবর্তী, কল্যাণব্রত চক্রবর্তী, অভিষেক ঘোষ, শুভেশ চৌধুরী, সন্তোষ রায়, মেঘনা চট্টোপাধ্যায়, বিমলেন্দ্র চক্রবর্তী, সমিত ভৌমিক, মাধব বণিক, রুদ্রশংকররামেশ্বর ভট্টাচার্য, ব্রতীন বসু, চিরশ্রী দেবনাথ, আশুতোষ রানা, সুব্রত দেব, অভিজিৎ চক্রবর্তী, প্রত্যুষ দেব, এ কে এম  আব্দুল্লাহঅশোকানন্দ রায়বর্ধন, সুবিনয় দাশ, দিলীপ দাস, লক্ষ্মণ বণিক, কাকলি গঙ্গোপাধ্যায়, মৌসুমী মণ্ডল দেবনাথ, বিজয়া দেব, উমা মন্ডল, ইন্দ্রজিৎ দত্ত, অজয় সাহাসুদীপ ঘোষাল,   দেবীস্মিতা দেবশ্রীময়ী গুহ, প্রদীপ দাস
আর্কাইভ
ঈশানকোণ-১, ঈশানকোণ-২ঈশানকোণ-৩ঈশানকোণ-৪, ঈশানকোণ-৫
ডাউনলোড
ঈশানকোণ PDF, অন্যান্য বই PDF
[ওয়েব ডিজাইনঃ সদানন্দ সিংহ]

একজন উপেক্ষিত শক্তিমান লেখক

আজকালকার লেখক-কবি-পাঠক অনেকেই জগদীশ গুপ্তের নামই শোনেন নি, তাঁর লেখা পড়া তো অনেক দূরের ব্যাপার। তাঁর সমকালীন এবং উত্তরকালীন লেখক-পাঠক সমাজ কেউই তাঁকে আপন করে গ্রহণ করেন নি, এটা খুবই আশ্চর্যজনক। তিনি যে সময়ে (১৮৮৬-১৯৫৭) বড় হয়ে সাহিত্য রচনা করেছেন সেগুলি এক-একটা শক্তিশালী লেখা হলেও কালের কোঠায় ঘুমিয়ে থাকে। তিনি হয়তো কলেজ পাশ করতে পারেন নি, কিন্তু তাঁর মত বলিষ্ঠ লেখনী খুব কম লোকেরই ছিল তখন। তাঁর প্রচুর লেখায় আধুনিকতার  বৈশিষ্ট্য অতিমাত্রায় সক্রিয় ছিল। তাঁর লেখাতেই নর-নারীর যৌনতা প্রথম ফুটে উঠেছিল। অনেকে বলেন তিনি মাণিক বন্দোপাধ্যায়ের পূর্বসূরী, যদিও মাণিক বন্দোপাধ্যায় কোনো দিন জগদীশ গুপ্তের কথা কোথাও উল্লেখ করেন নি। রবীন্দ্রনাথও একসময় জগদীশ গুপ্তের 'লঘুগুরু' উপন্যাস নিয়ে পরিচয় পত্রিকায় এক দীর্ঘ সমালোচনা করেছিলেন। এমন কি, ১৯৫৭ সালে যখন মারা যান তখনো তাঁর জন্যে কোনো শোকসভা হয়েছিল বলে খবর পাওয়া যায় নি। এটাও সত্য, তিনি অন্তর্মুখী লোক ছিলেনএবং কাউকে কোনোদিন তৈল্যমর্দন করেন নি।

প্রসঙ্গঃ ভেদাভেদ

"শত শত বছর ধরে মানুষের প্রতি অপমানের বিষ আমরা বইয়ে দিয়েছি ভারতবর্ষের নাড়ীতে নাড়ীতে। হীনতার অসহ্য বোঝা চাপিয়ে দিয়েছি শত শত নত মস্তকের উপরে; তারই ভারে সমস্ত দেশ আজ ক্লান্ত, দুর্বল।" --- রবীন্দ্রনাথ, চারিত্রপূজা, মহাত্মাজির পুণ্যব্রত।
“কেন যে একজনের ছোঁয়া দুধ বা খেজুর রস বা গুড় খাইলে অপরাধ নাই, জল খাইলেই অপরাধ --- কেন যে যবনের প্রস্তুত মদ খাইলে জাত যায় না, অন্ন খাইলে জাত যায় এসব প্রশ্ন জিগ্গাসা করিলে ধোবা নাপিত বন্ধ করিয়াই মুখ বন্ধ করিয়া দিতে হয়।" --- রবীন্দ্রনাথ, পরিচয়, হিন্দু- বিশ্ববিদ্যালয়।
"আমাদের দেশে হরিজন-সমস্যা এবং হিন্দু-মুসলমান সমস্যার মূলে যে মনোবিকার আছে তার মতো বর্বরতা পৃথিবীতে আর আছে কিনা জানিনে।" --- রবীন্দ্রনাথ, চারিত্রপূজা, ভারতপথিক রামমোহন রায়
“এ দেশ কোনো বিশেষ একটি জাতি বা বিশেষ একটি সভ্যতার দেশ নয়। এ দেশে আর্যসভ্যতাও যেমন সত্য, দ্রাবিড় সভ্যতাও তেমনি সত্য, এ দেশে হিন্দুও যত বড়ো, মুসলমানও তার চেয়ে নিতান্ত কম নয়।" --- রবীন্দ্রনাথ, শিক্ষা, ছাত্রশাসনতন্ত্র.

প্রসঙ্গঃ মুসলমান

“এক্ষণে যদি ভারতবর্ষীয় জাতি বলিয়া একটা জাতি দাঁড়াইয়া যায়, তবে তাহা কোনোমতেই মুসলমানকে বাদ দিয়া হইবে না।" --- রবীন্দ্রনাথ, সমাজ, কোট বা চাপকান।
“মুসলমানকে যে হিন্দুর বিরুদ্ধে লাগানো যাইতে পারে এই তথ্যটাই ভাবিয়া দেখিবার বিষয়, কে লাগাইল সেটা তত গুরুতর বিষয় নয়। শনি তো ছিদ্র না পাইলে প্রবেশ করিতে পারে না; অতএব শনির চেয়ে ছিদ্র সম্বন্ধেই সাবধান হইতে হইবে।" --- রবীন্দ্রনাথ, সমূহ, ব্যাধি ও প্রতিকার।
"আমাদের হিন্দুসমাজে গোহত্যা পাপ বলে গণ্য, অথচ সেই উপলক্ষে মানুষ-হত্যা ততদূর পাপ বলে মনে করি না। মুসলমানের অন্ন খেয়েছে বলে শাস্তি দিই, মুসলমানের সর্বনাশ করেছে বলে শাস্তি দিই না।" --- রবীন্দ্রনাথ, সাহিত্যের পথে।
“মুসলমান একটি বিশেষ ধর্ম কিন্তু হিন্দু কোনো বিশেষ ধর্ম নহে। হিন্দু ভারতবর্ষের ইতিহাসের একটি জাতিগত পরিণাম।" --- রবীন্দ্রনাথ, পরিচয়, আত্মপরিচয়।
"যখন তাজমহলের সামনে গিয়ে দাঁড়াই তখন এ তর্ক মনে আসে না যে, এটা হিন্দুর কীর্তি না মুসলমানের কীর্তি। তখন একে মানুষের কীর্তি বলেই হৃদয়ের মধ্যে অনুভব করি।" --- রবীন্দ্রনাথ, জাপানযাত্রী।

HOST ANYWHERE

Publish your website to a local drive, FTP or host on Amazon S3, Google Drive, Github. Don't limit yourself to just one platform or service provider. Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipisicing elit. Laboriosam, nisi, ea. Excepturi dolores, laborum ipsum soluta aliquid, ullam repellat ratione iste harum voluptatem? Alias id blanditiis, sequi possimus dolorem dolorum.

IMAGE/CONTENT SLIDER

Create a responsive, touch-swipe slideshow with Mobirise bootstrap slider. Add images, text, buttons to slides, set autoplay, full-screen, full-width or boxed layout. Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipisicing elit. Unde sunt, illo quo ipsa. Laboriosam voluptatem sunt nisi velit incidunt labore, sapiente pariatur ipsam fugiat doloremque asperiores eos ipsum, eveniet cum.

CONTACT FORMS

Easily add subscribe and contact forms without any server-side integration. Just link your email to form and get submissions instantly. Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipisicing elit. Accusantium id perspiciatis, sint odit error animi veniam omnis cupiditate distinctio, a quidem deleniti laborum maiores optio laudantium earum vel! Sint, rerum.

ISHANKON a literary webzine in bengali ঈশানকোণ একটি সাহিত্যের ওয়েবজিন শরৎ পর্যায় আগস্ট-সেপ্টেম্বর ২০১৭ Please send your literary works to us আগামী সংখ্যার জন্যে এখনই লেখা পাঠাবার অনুরোধ রইল

কিছু কথা

এক
বাবা রামরহিমের কারাদণ্ড ২০ বছর মানা যায় না। কারাদণ্ডটা ২০ নয়, ২০০ বছর হওয়া চাই যাতে মৃত্যুর পর তার কঙ্কালটা জেলেই বন্দি থাকুক ২০০ বছর। তারপর ডাস্ট করে লাদেনের মত সমুদ্রে ভাসিয়ে দেয়া হোক।
দুই 
এবার তিনজন অকাল প্রয়াত কবির কবিতা দেয়া হলো। কবিরা হলেন সুজিত রঞ্জন দাশ, তপন দাসগুপ্ত এবং তপন দেবনাথ। আশি দশকের প্রথম দিকে আমি সুজিত রঞ্জন দাশের কবিতা লিটিল ম্যাগাজিনে দেখেছিলাম। আমি তখনো বেকার। আমি তখন ‘বিলাপ’ নামে একটি লিটিল ম্যাগাজিন বের করতাম, যা আমি টিউশানি করে টাকা জমিয়েই বের করতাম। সুজিতদা (সুজিত রঞ্জন দাশ) থাকতেন ত্রিপুরার খোয়াইতে, সরকারি স্কুলের শিক্ষক ছিলেন। আমার সঙ্গে চিঠির মাধ্যমেই যোগাযোগ। আমাকে কবিতাও পাঠাতেন। তারপর চাকুরি পেয়ে আমি পোস্টিং পেলাম খোয়াইতে। দেখলাম আমার এক কলিগেরও তিনি দাদা। আমিও খোয়াই ভাড়াবাড়িতে তখন থাকতাম। ফলে খোয়াইতে তখন প্রায়ই একটা সাহিত্যের আড্ডা গড়ে উঠতে আসুবিধে হয় নি। সেই সময় সুজিতদা ও আমরা কয়েকজন মিলে চাঁদা করে ‘আজকাল’ নামে একটা সাহিত্যের কাগজ বের করতে শুরু করেছিলাম। বলা বাহুল্য, এখনকার ‘আজকাল’ দৈনিক পত্রিকার জন্ম তখনো হয়নি। এক বছরের মধ্যে আমি আবার অন্য জায়গায় ট্র্যান্সফার হয়ে চলে গেলাম। তারপর সত্যি বলতে কী, কাজের চাপে প্রায় একদম যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছিল। মাঝখানে খবর পেয়েছিলাম, সুজিতদার প্রতিজ্ঞা সফল হয়েছে। উনি প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, অসবর্ণ বিয়ে ছাড়া তিনি জীবনে বিয়ে করবেন না। তিনি শেষে একজন ব্রাহ্মণ মহিলাকে বিয়ে করেছিলেন। বছর খানেক পর আবার খবর পেলাম, ব্রেন স্ট্রোকে তিনি হঠাৎ আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। সুজিত রঞ্জন দাশের তিনটি কবিতা এখানে দেওয়া হল। আর তপন দাশগুপ্ত ছিলেন ষাট-সত্তর দশকের কবি। তিনিও সরকারি স্কুলের শিক্ষক ছিলেন। আমার বাড়ি থেকে তাঁর বাড়ি হেঁটে গেলে ছ-সাত মিনিটের বেশি লাগে না। আশ্চর্য সেখানেই তাঁর সঙ্গে আমার কোনো ব্যক্তিগত পরিচয় ছিল না নব্বই দশকের আগে পর্যন্ত। আমি জানতামও না তিনি আমার কাছাকাছি থাকেন। হয়তো একটা কারণ ছিল যে পরবর্তীকালে উনি বেশি লেখালেখি করতেন না, আমিও তাঁর লেখা খুব একটা পড়িনি। নব্বই দশকে পরিচয়ও হয়েছিল এক সেলুন দোকানে। পাড়ার এক দোকানে সেদিন আমি চুল কাটতে গেছি। উনি তাঁর ছোট্ট মেয়েকে নিয়ে সেলুনে এসেছিলেন মেয়ের চুল কাটাবেন বলে। উনি তখন নিজেই আমার কাছে এসে নিজের পরিচয় দিয়ে আমার বিস্তারিত খবরাখবর নিয়েছিলেন। তখন থেকেই ব্যক্তিগত পরিচয়। ২০০০ সালে উনি প্রয়াত হন। এখানে তপন দাশগুপ্তের পাঁচটি কবিতা, একট গদ্য এবং ছড়াগুচ্ছ দেয়া হল। আর তপন দেবনাথের সঙ্গে আমার কোনো ব্যক্তিগত পরিচয় না থাকলেও তাঁর লেখা পড়ে আমার মনে হয়েছে তিনি একজন প্রতিশ্রুতিবান কবি ছিলেন। মাত্র ২৯ বছর বয়েসে ১৯৯৯ সালে প্রয়াত হন। ‘প্রয়াস’ নামক এক লিটিল ম্যাগাজিন যৌথভাবে সম্পাদনা করতেন। ‘বিজয়’ নামে এক মাসিক কাগজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তাঁর মৃত্যুর প্রায় চারবছর পর প্রথম কাব্যগ্রন্থ “অবশেষে বাড়ি ফিরে যাবো” বের হয়। এখানে তপন দেবনাথের চারটি অপ্রকাশিত কবিতাগুলি পাঠিয়ে আমাকে সাহায্য করেছেন অপাংশু দেবনাথ। আশা করি এই তিনজন কবির লেখা পাঠকের ভালো লাগবে।   

এবারের লেখার আকর্ষণ

নিবন্ধ
অশোকানন্দ রায়বর্ধনের
মগজাতি ও দক্ষিণ ত্রিপুরার জনসংস্কৃতিতে তার প্রভাব

'মগের মুল্লুক' কথাটা কে না জানে। কিন্তু মগ জাতির কথা অনেকেই জানেন না। জানুন।  (পড়ার জন্যে ক্লিক করুন)

নিবন্ধ
নকুল রায়ের
সাহিত্যে ক্ষয় ও জয়ের ব্যক্তিগত নিয়ম

সাহিত্য জিনিসটা কী, মানুষ মনুষ্যত্ব ও সাহিত্যের বোঝাপড়ায় একজন লেখক বা কবির বোধশক্তির গতিময়তা -- সেসব নিয়েই লিখেছেন নকুল রায়। (পড়ার জন্যে ক্লিক করুন)

মুক্তগদ্য
তপন দাশগুপ্তের
ডাইনোসরের ডিমঃ এক সম্পাদকের জবানবন্দি

সত্তর দশকে তপন দাশগুপ্ত 'হাল' নামে এক কাগজ বের করতেন। সম্পাদকের দায়বদ্ধতা নিয়েই তাঁর গদ্য।  (পড়ার জন্যে ক্লিক করুন)

মুক্তগদ্য
নীপবীথি ভৌমিকের
ধর্ষণের মোমবাতি 

ধর্ষণ হয়। ঘটনা জানাজানি হলে মিডিয়ায় যেন ঝড় বয়ে যায়। প্রতিবাদ, মিছিল, বিক্ষোভ -- তারপর ? (পড়ার জন্যে ক্লিক করুন)

এবারের লেখার আকর্ষণ

গল্প
নীতা বিশ্বাসের
কিছু পলাশের নেশা

তমাল আর অন্যন্যার মধ্যে এক ভালবাসা শুরু হয়েছিল। সেটা গড়িয়েছিল লিভ টুগেদারে। কিন্তু শেষ পরিণতি কী ? পড়ুন।  (পড়ার জন্যে ক্লিক করুন)

গল্প
সদানন্দ সিংহের
সুকান্ত কিংবা শুভর জগৎ

সুকান্ত টের পায় শুভর একটা নিজস্ব জগৎ ধীরে ধীরে  তৈরি হচ্ছে। সে জগতের পরিপূর্ণতা একদিন কীভাবে পাবে ? পড়ুন।   (পড়ার জন্যে ক্লিক করুন)

গল্প
স্বর্ভানু সান্যালের
শিরোধার্য দাড়ি

মহাকবি কালিদাসের শ্লোক শোনার জন্যে উজ্জয়িনীর পথে যাবার সময় বাল্মিকীর সাথে ভানু সিংহের দেখা হয়ে যায়। এ নিয়েই গল্প। পড়ুন। (পড়ার জন্যে ক্লিক করুন)

গল্প
শ্রীয়া ঘোষ সেনের
উপলব্ধি

ওলির যে দুনিয়া সেখানে সব জীবন্ত। পশুপাখি তাকে সবসময় হাতছানি দেয়। এর ভেতর এক ক্রূরতাও থাকে যা বাবা-মা টের পায় না। পড়ুন। (পড়ার জন্যে ক্লিক করুন)

এবারের লেখার আকর্ষণ

অনুগল্প
আই এস কাঙজমের
মণিপুরের চারটি অনুগল্প

বিশ্বসাহিত্য নিয়ে আমাদের আগ্রহের সীমা নেই। সে হিসেবে আমাদের ভারতীয় প্রতিবেশি সাহিত্য নিয়ে জানার আগ্রহ খুব একটা দেখা যায় না। মণিপুরের চারটি গল্পের অনুবাদ করেছেন সদানন্দ সিংহ। পড়ুন।  (পড়ার জন্যে ক্লিক করুন)

অনুগল্প
সদানন্দ সিংহের
গুল্লি

বেকায়দায় পড়লে সবাই অসহায় হয়ে যায়। গুল্লিরও একদিন তাই হল। তাই নিয়েই অনুগল্প। পড়ুন। (পড়ার জন্যে ক্লিক করুন)

অনুগল্প
সুদীপ ঘোষালের
আলো

শিক্ষক ও ছাত্রীর সম্পর্ক নিয়ে অনেক কথা হয়। কিন্তু প্রভাতবাবুর ? পড়ুন।  (পড়ার জন্যে ক্লিক করুন)

আলোচনা
বই ও পত্রপত্রিকা 

বই ও পত্রপত্রিকা নিয়ে নিয়মিত বিভাগ। আলোচনায় সদানন্দ সিংহ। পড়ুন।  (পড়ার জন্যে ক্লিক করুন)

ছড়া

ছড়া নিয়মিত বিভাগ। ছড়া লিখেছেন দু'জন ছড়াকারঃ
১) তপন দাসগুপ্ত
২) শ্রীয়া ঘোষ সেন

এই লেখাটা শেয়ার করুন